চট্টগ্রাম বন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার ও আধুনিকায়নের লক্ষ্যে ১২৪১টি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। এছাড়াও বন্দরে থাকা ৬০ মেট্রিক টন বিপদজনক পণ্য ধ্বংস করা হয়েছে।
রোববার নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত চট্টগ্রাম বন্দরের উন্নয়ন, আর্থিক ও প্রশাসনিক সংক্রান্ত বৈঠকে এসব তথ্য জানানো হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
বৈঠকে জানানো হয়, চট্টগ্রাম বন্দরের কর্ণফুলী নদীর সদরঘাট হতে বাকলিয়ার চর পর্যন্ত ডেজিংয়ের মাধ্যমে নাব্যতা বৃদ্ধির কাজ ৯৫ ভাগ সম্পন্ন হয়েছে; বাকি কাজ সেপ্টেম্বরে শেষ হবে। এছাড়াও আগামী তিন বছর সংরক্ষণ ড্রেজিং কাজ চলমান থাকবে।
বন্দরের নিরাপত্তার জন্য বিভিন্ন গেইট, শেড ও ইয়ার্ডে আধুনিক পাবলিক এড্রেস সিস্টেম (পিএএস) বর্তমানে চালু আছে। এছাড়াও বন্দরের বিভিন্ন ইয়ার্ড ও টার্মিনালের জন্য প্রয়োজনীয় জিনিস সংগ্রহের কাজ চলমান।
এছাড়াও সম্প্রতি বন্দর সফর করে বন্দরের সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থায় সন্তোষ প্রকাশ করেছে ইউএস কোস্টগার্ডের একটি প্রতিনিধিদল।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মোস্তফা কামাল, চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল এম শাহজাহান ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ।