প্রচ্ছদ ›› বাণিজ্য

‘চট্টগ্রাম বন্দরকে নিয়ে আমাদের অনেক প্রত্যাশা’

নিজস্ব প্রতিবেদক
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ ১৯:০৭:৫৪ | আপডেট: ১ year আগে
‘চট্টগ্রাম বন্দরকে নিয়ে আমাদের অনেক প্রত্যাশা’

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, চট্টগ্রাম বন্দরকে নিয়ে আমাদের অনেক প্রত্যাশা। সবচেয়ে বড় আড়তের কাজ করে চট্টগ্রাম বন্দর। এ বন্দরটি ২৪ ঘন্টা খোলা থাকে।

প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে ‘দৈনিক ইত্তেফাক’  আয়োজিত ‘দেশীয় বিনিয়োগে চট্টগ্রাম বন্দরের উন্নয়ন’ শীর্ষক গোল টেবিল বৈঠকে  প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

খালিদ মাহমুদ বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর দেশীয় বিনিয়োগের মাধ্যমে এ পর্যায়ে গেছে। মোংলা বন্দর ও পায়রা বন্দর এগিয়ে যাচ্ছে। চট্টগ্রাম বন্দরের অর্থে পায়রা বন্দরের উন্নয়ন হচ্ছে।

চট্টগ্রাম বন্দরের বে-টার্মিনাল নির্মাণের ক্ষেত্রে একটি টার্মিনাল চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ‍্যমে পরিচালিত হবে। এতে চট্টগ্রাম বন্দরের রাইট (অধিকার) প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দরের অধিকার মানে বাংলাদেশের অধিকার।

জাপানের অর্থায়নে মাতারবাড়ীতে  গভীর সমুদ্র বন্দর হচ্ছে। পায়রা বন্দরের ফার্স্ট টার্মিনাল ও  আন্দারমানিক নদীর ওপর সেতু সির্মাণের কাজ চলছে। মোংলা বন্দরের আউটারবারে ড্রেজিং হয়েছে এবং ইনারবারে ড্রেজিং চলছে। পদ্মা সেতু হয়ে গেছে।

তিনি বলেন, ২০২৬-২৭ সালের দিকে বাংলাদেশকে অন্যধরনের মেরিটাইম সেক্টর হিসেবে দেখতে পাব। মাতারবাড়ী বন্দর সিঙ্গাপুরের মতো হবে। চট্টগ্রাম বন্দর নিজস্ব উন্নয়নের পাশাপাশি পায়রা বন্দরের উন্নয়নে অর্থায়ন করছে।

মন্ত্রী বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর করোনার সময়ে সরকারি তহবিলে ৩০ কোটি টাকা দিয়েছে। সে অর্থ সরকার করোনা মোকাবেলায় ব্যয় করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকে ৩,৫০০ কোটি টাকা  দিয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর।