খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে পাঁচটি দেশ থেকে বিভিন্ন ধরনের পণ্য আমদানি করা হবে। এগুলো হলো- রাশিয়া, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম এবং ভারত।
রোববার মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, অন্যান্য দেশ থেকে খাদ্য আমদানি এবং একইসঙ্গে প্রয়োজনে বাড়তি খাদ্য সংগ্রহও যেন করা হয় সেই নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ৫ দেশ থেকে খাদ্য আমদানির চুক্তি হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, শুধু এর ওপর নির্ভর না করে বিকল্প হিসেবে আরও কয়েকটি উৎসকে প্রস্তুত রাখতে, যাতে শেষ মুহূর্তে কোনো জটিলতা না হয়।
তিনি বলেন, মন্ত্রীসভার মিটিংয়ে খাদ্য পরিস্থিতি নিয়ে কথা হয়েছে। বিশেষ করে আমনের ফলন নিয়ে। রাতে সেচের কারণে সুফল মিলছে। তবে যেসব জায়গায় পানিই কম, সেখানে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে বলে মিটিং এ জানানো হয়।
তিনি আরও জানান, দেশে ২০ লাখের বেশি মেট্রিক টন খাদ্যশস্য মজুদ রয়েছে। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি আপাতত ৩ মাস চলানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ বলেন, রাশিয়া, মিয়ানমার, ভিয়েতনামসহ বিভিন্ন দেশ থেকে চাল ও গম আমদানি করা হবে। খাদ্য ঘাটতি হবে না আশা করা যায়। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন- যেন খাদ্য সংগ্রহের উৎস বাড়ানো হয়।