সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ বলেছেন, পল্লী ক্ষুদ্রঋণ গরীব মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে সহায়ক হবে। পল্লী ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি বেগবান করা হচ্ছে।
সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওস্থ সমাজসেবা অধিদপ্তর মিলনায়তনে সমাজসেবা অধিদফতরের ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি বাস্তবায়নের অন্তরায়সমূহ এবং তা নিরসনের উপায় শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে পল্লী ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি চালু করেন। ১৯৭৫ সালের পর যে সরকারগুলো ক্ষমতায় এসেছিল, তারা নিজেদের আখের গোছানোয় ব্যস্ত ছিলো। জনগণের জন্য কল্যাণকর কিছুই তারা করেনি। সে সময়ে বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান ক্ষুদ্রঋণের নামে উচ্চ সুদে গরীব মানুষকে শোষণ করেছে।
মন্ত্রী আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ পরিচালনার দায়িত্বভার গ্রহণ করার পর সমাজসেবা অধিদপ্তরের ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচিতে পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ করেছেন। ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণে নতুন গতির সঞ্চার হয়েছে। এ কর্মসূচি হবে দারিদ্র্য দূরীকরণের হাতিয়ার।
সমাজসেবা অধিদফতরের মহাপরিচালক ড. আবু সালেহ মোস্তফা কামাল সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন।