দীর্ঘ ছয় ঘণ্টা বৈঠকের পর রাশিয়ার ওপর দ্বিতীয় ধাপে অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে একমত হয়ে একটি জোট গঠন করছেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) নেতারা।
শুক্রবার ইইউ কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউক্রেনে আগ্রাসনের ন্যায্যতা দেয়ার জন্য ‘ভুয়া অজুহাত’ ব্যবহারের অভিযোগ করেছেন।
তিনি বলেছেন, ইইউ’র নিষেধাজ্ঞা রুশ সরকারের ওপর আঘাত হানবে। নিষেধাজ্ঞার জন্য আইনি বিষয়গুলো খুব শিগগিরি চূড়ান্ত করা হবে। ইইউ পররাষ্ট্র বিষয়ক মন্ত্রীদের অনুমোদনের জন্য শুক্রবার জমা দেয়া হবে।
ইইউ কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লেন বলেছেন, রুশ ব্যাংকিং খাতের ৭০ শতাংশ এবং মূল রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সংস্থাগুলোকে এই ধাপে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
রাশিয়ার জ্বালানি খাতকেও টার্গেট করা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, এই মুহূর্তে রাশিয়ার পক্ষে তার দেশের শোধনাগারগুলোর উন্নয়ন অসম্ভব। এছাড়া রাশিয়ায় সফ্টওয়্যার, সেমিকন্ডাক্টর এবং বিমান বিক্রির ওপরও নিষেধাজ্ঞা থাকবে।